ঘরে বসে ইন্টারনেট থেকে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়?

আপনি হতে পারেন একজন স্টুডেন্ট, গৃহবধূ, বেসরকারি সংস্থার কর্মী, চাকরিজীবি বা বেকার। আমরা যে কোনো পেশার সঙ্গে যুক্ত হতে পারি। সেটা কোনো সমস্যা না। কিন্তু যে কাজে আমরা যুক্ত আছি সেখান থেকে কি পর্যাপ্ত পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারছি? প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রেই না হতে পারে।

টাকার এই সমস্যার সমাধান ইন্টারনেট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম হতেই পারে। কেননা বর্তমানে ইন্টারনেটের বাড়বাড়ন্ত এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে যে একে কাজে লাগিয়ে পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ বা কোটি কোটি মানুষ শুধুমাত্র ঘরে বসেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করছে।

অনলাইনে ইন্টারনেট থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এই বিষয়টা নিয়ে আমাদের ভারতের জনগণের মধ্যে এখনো সেই ভাবে সচেতনতা তৈরি হয়নি। কিন্তু বাস্তবে সত্যিই অনলাইনে ইন্টারনেট থেকে ঘরে বসেই হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায়।

তবে ইন্টারনেট থেকে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য প্রথমেই সঠিক ইনকামের পদ্ধতিকে নির্বাচন করতে হবে। আর এর জন্যই আমরা আপনাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি তুলে ধরছি। আশা করছি কোন বিষয়ে কাজ করা যেতে পারে তা নিয়ে আপনার একটি ধারনা তৈরি হবে।

Ghore Bose Internet Theke Online Income Korar Upay

উপরওয়ালা আমাদের সকলের মধ্যেই কিছু না কিছু প্রতিভা দিয়েছেন। আর এই প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে আমরা আমাদের পছন্দের বিষয়কে নিয়ে ইন্টারনেট থেকে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারি। তাই সর্বপ্রথমে আমাদের নিজেদের প্রতিভাকে চিনতে হবে এবং সেটাকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যাবে সেটা বুঝতে হবে। অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় গুলি নিচে এক এক করে আমরা জানাচ্ছি।

এখনো যদি আপনার মনে হয় যে অনলাইন থেকে ঘরে বসে ইনকাম করার বিষয়টি মিথ্যা। তাহলে আপনি কিন্তু ভুলের সাগরে বসবাস করছেন। কেননা আমি নিজেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করেন যা দিয়ে আমার নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা খুব সহজেই পূরণ হয়ে যায়।

ঘরে বসে ইন্টারনেট থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম 2022

কেউ হয়তো ভালো কথা বলতে পারে, কেউবা আবার ভালো লিখতে পারে, আবার কেউ ভালো গান গাইতে পারে। সকলের মধ্যেই কিছু না কিছু ভালো গুন বা প্রতিভা থাকেই। এগুলো কে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এখন প্রশ্ন জাগতে পারে যে, প্রতিভা না থাকলে কি অনলাইন থেকে ইনকাম করা সম্ভব না। একদম সম্ভব। তবে সেক্ষেত্রে পছন্দের কিছু বিষয়কে নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তা নাহলে অনলাইনে ফিল্ডে দীর্ঘ দিন আপনি টিকে থাকতে পারবেন না।

তাই প্রথমে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য নিজের প্রতিভাকে চিনতে হবে। আর যদি এমনটা করতে ব্যর্থ হন তাহলে যে কোনো একটি কাজে দক্ষ হতে হবে অর্থাৎ স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে হবে। আপনি হয়ত কথাটি শুনে বিরক্ত বোধ করছেন। কিন্তু এটাই বাস্তব। আর বেশি বকবক না করে এইবার আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করার বেশ কয়েকটি উপায় সম্পর্কে জানবো।

১. ব্লগিং থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম

ইন্টারনেটে টাকা ইনকামের কথা বললে প্রথমেই ব্লগিং এর কথা বলতেই হবে। কেননা ব্লগিং থেকে খুব সহজেই যে কেউ টাকা ইনকাম করতে পারে। ব্লগিং বলতে অনলাইনে লেখালেখি করার কাজকে বোঝায়। ব্লগিং করার জন্য যে সমস্ত বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে সেগুলি হল-

  • কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে
  • লিখতে পারার দক্ষতা থাকতে হবে

ব্লগিং শুরু করার প্রথমেই নিজের পছন্দের (Interest) বিষয়কে নির্বাচন করে ব্লগ লেখা শুরু করতে হবে। ধরুন আপনার ক্রিকেটের প্রতি ভালো ইন্টারেস্ট আছে এবং ক্রিকেট বিষয়ে আপনার জ্ঞানও যথেষ্ট ভালো। আপনি ক্রিকেট সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ব্লগে লেখালেখি করতে পারেন। কিন্তু যদি আপনার ক্রিকেটের উপর ইন্টারেস্ট থাকা সত্ত্বেও টেকনোলজি সম্পর্কিত শুরু করে তাতে লেখালেখি করেন তাহলে এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। কেননা আপনি টেকনোলজি বিষয়ে আপনার জ্ঞান কম থাকার কারণে কয়েকদিন ব্লগ শুরু করে লেখালেখি করবেন ঠিকই। কিন্তু কিছুদিন পরে কোন টপিকে লিখবেন তা হয়ত খুজে পেতে অনেক সময় নষ্ট হবে।

ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন উপায়

অনলাইন ব্লগিং থেকে ইনকাম করার অনেকগুলি উপায় রয়েছে। তার মধ্যে আমরা জনপ্রিয় এবং উপযোগী তিনটে উপায় সম্পর্কে নিচে বলছি। এইগুলো ব্যাবহার করে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সহজ হয়ে থাকে।

গুগল এডসেন্স

বর্তমানে বিভিন্ন ব্লগার তাদের ব্লগে গুগল এডসেন্স লাগিয়ে সহজে অনেক টাকা ইনকাম করছে। ব্লগ তৈরি করার পর তাতে কিছু ভালো মানের কনটেন্ট পাবলিশ করে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে হয়। গুগল আপনার ওয়েবসাইট ভেরিফাই করে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল করে দিলে আপনার ওয়েবসাইটে অ্যাড শো করে এবং তাতে ক্লিক এর ভিত্তিতে আপনার ইনকাম হয়। গুগল এডসেন্স ছাড়াও আরো বিভিন্ন এডভারটইজিং কোম্পানি যেমন media.net, Infolinks, Chitika ইত্যাদির অ্যাড লাগিয়েও ইনকাম করা যায়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

ব্লগিংয়ে ইনকামের জন্য ব্যবহৃত দ্বিতীয় উপায়টি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)। এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে কোনো একটি কোম্পানির প্রোডাক্ট ব্লগে প্রমোট করা এবং তার সেলস বা বিক্রি জেনারেট করা। প্রতিটি প্রোডাক্ট বিক্রিতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন পাওয়া যায়। এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার ব্লগের টপিকের উপরে নির্ভর করে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও অনেক ব্লগার অনেক টাকা পকেটে ঢুকিয়ে ফেলছে।

স্পনসরশিপ

আপনার ব্লগ পুরোনো হলে এবং জনপ্রিয়তা লাভ করলে অনেক কোম্পানি তাদের প্রমোশনের জন্য আপনাকে ভালো মানের টাকা অফার করে থাকবে। তাই ব্লগিং শুরু করার প্রথমেই নিজের ইন্টারেস্ট এবং ব্লগের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার প্রতি লক্ষ্য রেখে ব্লগ শুরু করতে হবে।

২. ইউটিউব থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম

ব্লগিং এর পরেই অনলাইনে টাকা কামানোর দ্বিতীয় জনপ্রিয় উপায়টি হচ্ছে ইউটিউব। এবার আপনার হয়তো মনে হতে পারে যে এগুলো তো সবই আমাদের জানা আছে। তাও আমরা এগুলি আপনাকে জানাচ্ছি। কেননা বর্তমানে ইউটিউব এর চাহিদা বিশালভাবে বাড়ছে। তাই অনেকে ফাঁকা টাইমে ইউটিউবে ভিডিও পাবলিশ করে বেশ ভালো টাকা ইনকাম করছে। ইউটিউবের ইনকাম একদিনের জন্য না। ইউটিউবে কাজ করে আপনি বছরের পর বছর থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব আর ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে মূল পার্থক্য হচ্ছে ইউটিউবে ভিডিও বানানো হয় আর ব্লগিং এ লেখা হয়। বাকি বেশিরভাগ বিষয়ে এই দুটির ক্ষেত্রে মিল আছে। ইউটিউব শুরু করার ক্ষেত্রে দুটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়, এগুলি হল-

  • যেকোনো বিষয়ে জ্ঞান থাকা বা এক্সপার্ট হওয়া
  • প্রেজেন্টেশনের স্কিল থাকা

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের উপায়

ব্লগিংয়ের মতো ইউটিউব থেকেও প্রধান তিনটি উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়, যেগুলি হল-

গুগল এডসেন্স

ইউটিউব চ্যানেলে রেগুলার ভিডিও আপলোড করার পর 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম সম্পন্ন হলে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ভিডিও মনিটাইজ শুরু হয়। ইউটিউবে আপলোড করা ভিডিও গুলোতে অ্যাড শো হলে সেই অ্যাডে ক্লিক এর ভিত্তিতে এবং 30 সেকেন্ডের বেশি সময় ধরে অ্যাড দেখা হলে তা থেকে ইনকাম হয়। ইউটিউবে বেশিরভাগ লোক এডসেন্সের মাধ্যমে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করছে। আপনিও ঠিক এমন করতে পারেন। অ্যাডসেন্সে ইনকাম করা টাকা খুব সহজেই ব্যাংক একাউন্টে নেওয়া যায়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

ইউটিউবে এমন অনেক ভিডিও বানানোর সময় যে কোনো একটি প্রোডাক্ট এর রিভিউ করার পর সেটা কেনার লিংক ডেসক্রিপশনে দেওয়া হয়। ওই লিংকে ক্লিক করে যখন কেউ ওই প্রোডাক্টটি কেনে তখন তা থেকে কমিশন স্বরূপ টাকা অ্যাফিলিয়েট কমিশন রূপে ইনকাম হয়।

স্পন্সর ভিডিও

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর ইউটিউব চ্যানেল জনপ্রিয় হয়। আর এই জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট রিভিউ করার জন্য মোটা অঙ্কের টাকা অফার করে থাকে। অর্থাৎ তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ইউটিউবাররা সেই প্রোডাক্টের ভালো রিভিউ করে এবং মোটা টাকা ইনকাম করে।

৩. অনলাইন টিউশন থেকে টাকা ইনকাম

আজকের দিনে বেশিরভাগ মানুষ ঘরে থেকেই যেকোনো বিষয়ে জানতে বেশি আগ্রহী। তাই এখন অনলাইন কোর্স এর জনপ্রিয়তা বা চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ধরুন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান। এজন্য আপনাকে কোন একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। কিন্তু আপনি চাইছেন বাড়ির কাছাকাছি কোনো একটি প্রতিষ্ঠানে এটি শিখতে। কিন্তু বাড়ির কাছাকাছি এমন কোনো প্রতিষ্ঠান না থাকাটাই স্বাভাবিক। যেকারনে আপনি অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স জয়েন করতে চাইবেন। এইভাবেই বেশিরভাগ ডিজিটাল কোর্স বা অন্যান্য দক্ষতামূলক কোর্সগুলি খুব সহজেই বিক্রি করা সম্ভব।

আপনি যদি কোনো একটি বিষয়ে দক্ষ হন তাহলে সেই বিষয় বা টপিকের উপর একটি অনলাইন কোর্স বানিয়ে ফেলতে পারেন। এরপর সেটি অনলাইনের মাধ্যমেই বিক্রি (Sell) করে মোটা অঙ্কের টাকা ইনকাম করে ফেলতে পারবেন।

৪. Fiverr থেকে অনলাইন টাকা ইনকাম

ফাইবার (Fiverr) একটি ফ্রিল্যান্সিং কাজের প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি আপনার সার্ভিস বা পরিষেবা প্রদান করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এটা অনলাইনে ঘরে বসেই সম্ভব। ফাইবারে একবার রেজিস্টার করার পর আপনি আপনার কাজ শুরু করে দিতে পারবেন। কাজের জন্য আপনি ন্যূনতম পাঁচ ডলার করে চার্জ করতে পারেন। তবে পরবর্তীতে আপনি বেশকছু কাজ কমপ্লিট করার পরে আপনার কাজের মূল্য বড়াতে পাবেন। ফাইবার (Fiverr) আপনার মোট ইনকাম করা টাকার উপরে 20 পার্সেন্ট রেখে দেয়। বাকি টাকা আপনাকে পেমেন্ট করে দেওয়া হয়।

৫. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে অনলাইন টাকা ইনকাম

এফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) বলতে অন্য কারো জিনিস বিক্রি করে কমিশন গ্রুপে টাকা ইনকাম করাকে বোঝায়। এই বিষয়ে প্রথমে আমরা অল্প বিস্তর জানিয়েছি। এইবার আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরো বেশি জানবো।

ধরুন আপনার পাইকারি জিনিসপত্রের দোকান রয়েছে। আপনি চাইছেন আপনার দোকানের মাল বেশি পরিমাণে বিক্রি করতে। এক্ষেত্রে আপনি কয়েকজন লোককে বিক্রির জন্য রাখলেন। তারা আপনার দোকানের মাল বিক্রি করে দিলে তাদেরকে বিক্রি পিছু কিছু কমিশন দিলেন। এটিকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়। ঠিক এই পদ্ধতিতে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকে হাজার থেকে শুরু করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের বিষয়টি অতটা সহজ নয়। এক্ষেত্রে বিক্রি করার বা প্রোডাক্ট প্রমোশন করার বিশেষ দক্ষতা এবং প্ল্যাটফর্ম থাকা দরকার। যদিও বর্তমান সময়ে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা অনেক সহজ হয়েছে। ব্লগিং এবং ইউটিউব কে কাজে লাগিয়ে সহজেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভালো মানের টাকা ইনকাম করা সহজ হবে।

আজকে আমরা কি জানলাম?

ঘরে বসে ইন্টারনেট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায়গুলি সম্পর্কে আজকে আমরা জানলাম। উপরে জানানো বিষয় গুলি ছাড়াও অনলাইনে ইনকাম করার আরো অনেক উপায় রয়েছে। তবে আমরা কেবলমাত্র সেই সমস্ত বিষয় গুলি সম্পর্কে জানিয়েছি যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে বর্তমানে পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ অনলাইন থেকে ইনকাম করছে।

আশা করি, অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় গুলি আপনি বুঝতে পেরেছেন। এগুলির মধ্যে যেটি নিয়ে আপনি কাজ করতে ইচ্ছুক সেটি নিয়ে কয়েকদিন ইউটিউবে ঘাটাঘাটি করুন এবং যত তাড়াতড়ি সম্ভব কাজ শুরু করে দিন, কেননা শুভ কাজে দেরি করতে নেই।